আজকের আমার এই পোস্টটি সম্পুর্নই ভিন্ন একটি বিষয়ের উপর, কিছু বিস্ময়কর ছবির পরিচয় খুঁজতে গিয়েই তথ্যগুলো জানলাম ভাল লাগল তাই সকলেরই সাথে শেয়ারও করলাম আশা করি সবার ভাল লাগবে। প্রথমেই আলচনা করব বেরিয়ার রিফ ন্যাশনাল পার্ক নিয়ে এবং এর পরে আলোচনা করব সম্পুর্ন চকলেটের তৈরি একটি কি-বোর্ড সম্পর্কে। দ্বিতীয় এবং তৃতীয়তে আলোচনা করব একটি বাই-ছাইকেল সম্পর্কে, যা ঘন্টায় ৮০ কিলমিটার বেগে চলতে সক্ষম এবং মানুষের তৈরি সবচেয়ে বড় চলমান হাতি! সবেশেশে আছে লোডশেডিং থেকে মুক্তি পাবার উপায় সোলার পাওয়ারেড সকেট।
গ্রেট
বেরিয়ার রিফ মেরিন পার্ক (Great Barrier Reef Marine Park )। এটি
ন্যাশনাল পার্ক এবং হেরিটেজ সাইট। গ্রেট বেরিয়ার রিফ – পৃথিবীর সর্ববৃহৎ
প্রবাল প্রাচীর। আমাদের দেশের সেন্ট মার্টিন এর মত দিপ এটি কিন্তু আঁকার
এবং আয়তনে অনেক ছোট ফলে মনে হতে পারে যা কোন সময় ডুবে যাবে বা ডুবেই
যাচ্ছে।
ডেজার্ট হিসেবে অনেকেই চকলেট এবং চকলেটের তৈরি
খাবার খেয়ে থাকেন। কিন্তু এই চকলেট শুধু সুস্বাদু খাবারই নয়, আছত একটি
কি বোর্ড রুপে আমাদের স্যামনে হাজির হয়েছে। চাইলেই যে কোন সময় খেয়ে নিতে
পারেন। আসুন সম্পুর্ন চকলেটের তৈরি এই কি-বোর্ডটি আমরা সবাই ভাগ করে খাই
তবে স্পেস-বারটা কিন্তু আমার!• বাই-ছাইকেল, যা ঘন্টায় ৮০ কিলমিটার চলতে সক্ষম:
আমাদের দেশে চলাচলের জন্য নৌকা, হেটে, বাই ছাইকেল এর প্রচলন কয়েক বছর আগে শুধু ঢাকার বাইরেই চোখে পরত কিন্তু ইধানিং এই বাই ছাইকেল হালের ফ্যাসন হয়ে দাঁড়িয়েছে। ঢাকার স্মার্ট পুলাপানরাও আজকাল দেখা যায় বাইক রেখে বাই সাইকেল নিয়ে বের হচ্ছে। এবং এই বাই সাইকেল লাভার দের জন্য বিশ্বের অন্যতম প্রতিষ্ঠিত গাড়ি কোম্পানি আউডি (AUDI) এই বাই-ছাইকেলটি বানিয়েছে, যা ঘন্টায় ৮০ কিলমিটার চলতে সক্ষম!
এটি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মানুষের তৈরি হাতি যা চলাচল করতে সক্ষম! শুধু চলাচলেই সক্ষম নয় বরং এর বহন ক্ষমতা রয়েছে। নির্দিস্ট পরিমান যাত্রি খুব সহজেই বহন করতে পারে মানুষের তৈরি এই কাঠের হাতিটি!
সবশেষে আমাদের দেশের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি আবিষ্কারের আলোচনা করি। সোলার পাওয়ারেড সকেট। এমন একটি ইলেকট্রিক সকেট যা বিদ্যুৎ সংযোগ ছারাই কারেন্ট উতপন্য করতে সক্ষম! অর্থাৎ লোড-শেডিং কিংবা যে অঞ্চলে বিদ্যুৎ নেই সেখানে শুধুমাত্র এমন একটি সোলার পাওয়ারেড সকেট থাকলেই হচ্ছে। বিদ্যুৎ নিয়ে আর চিন্তা করতে হবে না!
Post a Comment